ক্ষুধার কোনো ঘ্রাণ নেই
তুমি জানিয়েছো-
কি নিয়ে চিন্তা করবো,
খাবারের নাকি ফড়িঙের
ফড়িঙ সাঁতরায়, খাবি খায়
কারফিউ ভেঙে মাছেদের দল
উঠে আসে বাতাসে, এইসব
বিমুক্ত মিছিলে শুধু ঘামের গন্ধ
পৃথিবীর সবটা বাতাস জুড়ে
নির্ভার মৃত্যু গন্ধ ভেসে বেড়ায়
ভাতের ধোঁয়ার অভাব বাড়ে
বানের জলের মতন নিরালায়
না হয় ঘূর্ণিঝড়ে উড়েছে ফড়িঙ বাড়ি
না হয় তুমিও গেছো অন্য পাড়ায়
তাতে কি এক বিন্দু হাঁটু ভাঙা হৃদয়
টপ টপ নেমে আসবে মৃত্তিকায়
এইতো
ভাটার টানে রাত নেমে গেলে
পরিচ্ছন্ন শরীর চঞ্চল পায়ে
এগিয়ে চলে পবিত্র নগর রেখে
ঠিক তেমনই কোনো এক মুহূর্তে
বড় চাঁদের পাশে,
হয়তো ঘুমন্ত কুকুরের কাছে
বাতাসে ভেসে এসে
আত্মহত্যা করবো
প্রফুল্ল মনে বকুল ঝড়া ডালে
তোমার সমান্তরাল ঐচ্ছিক ব্যঞ্জনায়
1 মন্তব্যসমূহ
মনে হচ্ছে কিসের যেন অভাব লাগছে। যা হোক, কবির জন্য শুভকামনা।
উত্তরমুছুনঅস্বাভাবিক মন্তব্যের জন্য সম্পাদক দায়ী নয়।