....

লিংকনের কেরিক্যাচার : জানুয়ারি ২০২১ | মাহফুজুর রহমান লিংকন

 



জানুয়ারির সন্দেশ

আমার জন্মদিনে শুভেচ্ছা জানাতে গিয়ে অনুজ কবি সাম্য রাইয়্যান লিখেছিলেন- “একজন মানুষ যে কত রকম সমস্যায় থাকতে পারে তার জীবন্ত উদাহারন লিংকন ভাই!” আমি সম্ভবত এমন শ্রেণীর মানুষ যার ভালোবাসা নামক অদৃশ্য অনুভূতি প্রাপ্তি ব্যতিত অন্য প্রাপ্তি যৎ সামান্য তবুও বেঁচে উঠার তাগিদে প্রতি নিয়ত ভালোবাসাতেই বাঁধি আমার সংসার… বিশ্বাস রাখুন মিথ্যার বেসাতি করতে আসি নাই! আমার পরিবার – এঁদের  প্রতি আমার অত্যাচারের মাত্রা এত বেশি যে, শুধু ভালোবাসার বন্ধনে এঁরা আমাকে সহ্য করে নেন। এঁদের বাহিরে আমাকে কোন এক অজ্ঞাত কারণে অতিরিক্ত ভালোবাসে বেশ ক’জন এবং কুড়িগ্রাম ৯৫’র ব্যাচের বেশ কিছু বন্ধু। বন্ধুজনদের প্রতি আমার অত্যাচারের শেষ নেই... তবুও এঁরা আমার ভালোবাসে...আমার নানান রকম অত্যচার মেনে নেয়। আমি অনেক বার, অনেক ভাবে বলেছি, আজো বলি- আমি কবিতাকে নিয়ে সংসার সাজাই, আমি কবিতা যাপন করি, আর কবিতাকে গড়ে তোলার নিপুন কারিগর হতে চাই বৈকি! কাজেই যারা আমাকে ভালোবেসেও আমার দ্বারা অত্যাচারিত হচ্ছে এঁরা হয়ত একদিন বুঝে উঠবে-“ইতিহাস তাঁদের, যারা কবিজীবনের সাথে একাকার হয়ে মিশেছিলো...”

এতো-এতো কথা যাদের নিয়ে, নিজের অজ্ঞতার বশে তাঁদের সহ পাঠক আপনাকেও নোতুন বছরের শুভেচ্ছা। শুভ- ২০২১!!

 

হৃদ সমাচার

গত কয়েকদিন ধরে বুকের বাম দিকে ব্যাথা হচ্ছে। আমাদের বন্ধু মহলে ‘সবেধন নীলমণি’র ডাক্তার ফুয়াদকে জানাতেই ব্যবস্থা করে দিলো ফ্রি ডাক্তারের।  ডাক্তার সাহেব সবকিছু শুনে প্রাথমিক ব্যবস্থাপত্রের সাথে কিছু শরীরের কিছু অঙ্গের পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে বললেন, করার পর জানা গেল- হৃদপিণ্ডে সমস্যা! খুব ভয় পেলাম তা নয়, তবে ভাবনার বিষয় বটে! কবিতো হৃদপিণ্ডের কারবারি, সেখানেই সমস্যা... হয় কারবার থেমে যাবে নতুবা কারবারি থেমে যাবে?!!


ইতিহাস পাঠ

বিশ্বের বিভিন্ন দেশের উগ্রবাদী জিহাদের জন্মদাতা ১৯২৮ সালে গঠিত মিশরের ব্রাদারহুডের ইতিহাস পর্যালোচনা করে দেখা যায়, ধর্মান্ধ উগ্রবাদী গোষ্ঠীর সাথে যারাই আপোষ করেছেন নিজ স্বার্থে এদের কেউ সেই বিষধর দুমুখো সাপের হাত থেকে রক্ষা পায় নাই।

১৯৪৮ সালের ডিসেম্বর মাসে ব্রাদারহুডের প্রতিষ্ঠাতা হাসান বান্নার মতাদর্শীদের হাতে কায়রোর পুলিশ কর্মকর্তা প্রধান নিহত হন, সে সময়ের বাদশা ফারুক ব্রাদারহুডের বহু মতাদর্শীদের গ্রেফতার করেন এবং ব্রাদারহুড নিষিদ্ধ ঘোষণা করেন, কিন্তু ক্ষমতায় টিকে থাকার কৌশলে/ রাজনীতির ফায়দা হাসিলের কারণে হাসান বান্না কে গ্রেফতার করা থেকে বিরত থাকেন। কয়েকদিন পর এই হাসান বান্নার হুকুমে মিসরের প্রধান মন্ত্রী নুরশী পাশাকে হত্যা করে তার মতাদর্শীরা। ফারুকের রাজনৈতিক প্রজ্ঞাহীনতার কারণে সাময়িক বাহিনীর কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরে বাধ্য হন। 

এর আগেই হাসান বান্না পুলিশের গোপন সংস্থার গুলিতে নিহত হন। ক্ষমতার পালাবদলে জেনারেল নাজিব’র পরে জামাল আবেদিন নাসের ক্ষমতায় এলে, সেসময়ের ব্রাদারহুডের নেতৃত্বে থাকা সাঈদ কুতুব নাসেরকে সমর্থন দেন। নাসের’র কোলে বসে চরম উগ্রবাদী কর্মকান্ড পরিচালনা করতে থাকে সাঈদ কুতুব। গ্রেফতারো হয়ে যান পরে, জেল হয় ১৫ বছরের তবে তৎকালীন ইরাকি প্রেসিডেন্টের ( আব্দুস ছালাম আরিফ) অনুরোধে নাসের সাঈদ কুতুবকে মুক্তি দেন। মুক্ত হবার পরপরেই নাসেরকে হত্যা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত থাকার কারণে সাঈদ কুতুবকে ফাঁসি কাষ্ঠে ঝুলতে হয়। 

সবচেয়ে বড় ভুল করেন নাসেরের মৃত্যুর পর ক্ষমতায় আসা ‘আনোয়ার সাদাত’! আনোয়ার সাদাত ক্ষমতায় আসার পর ক্ষমতার সিংহাসন পাকাপোক্ত করতে ব্রাদারহুডের সাথে আপসরফা করে, ব্রাদারহুডের সকল কারাবন্দীকে মুক্ত করে দেন। যার ফলাফল - ১৯৮১ সালে ব্রাদারহুডের সদস্যের গুলিতে প্রাণ দিতে হয় আনোয়ার সাদাত কে!

যে কোন অন্ধত্ব কখনই মঙ্গলময় নয়। ক্ষমতায় টিকে থাকার লিপ্সা প্রাণীর অন্ধত্ব এনে দেয়। এই অন্ধত্ব শুধু চোখের নয়,  দেহের প্রতিটি অংশের। আমাদের দেশের সকল শাসকগোষ্ঠীর হাল-হকিকত এই ধাঁচের। 

আমার এক বন্ধুকে উপরের ইতিহাস শোনাইতেই, বলে- ‘পাঠ নিলাম। কিন্তু তুই-আমি বুঝে কি করার আছে বল! যার বোঝার সেতো অন্ধত্বকেই মেনে নিয়ে মজায় আছে...

 

অপ্রাপ্ত বয়সে পড়া নিষেধ  

২১’এ বই মেলা! অনেক গুরুত্বপুর্ন একটা ব্যাপার-স্যাপার। অনেকের রুটি-রুজির ব্যাপার, অনেকের সত্তার প্রকাশ, অনেকের কাছে আনন্দ-বেদনার ক্ষণগণনা! এরকম শত-শত বাক্য ব্যবহার করে উপমা কিংবা উদাহারন দিয়ে উপস্থাপন করা যাবে না বই মেলার গুরুত্বকে। বরং আমি বলতে পারি, আপনাকে বুঝে নিতে হবে একটা জাতির ভাষাতাত্ত্বিক উৎকর্ষের মান/ শিল্প উৎকর্ষের মান উন্নয়নে ‘বইমেলা’ নিঃসন্দেহে গুরুত্বপুর্ন ভূমিকা রাখে। 

বাংলা একাডেমী প্রথমে ঘোষণা দিলো “ভার্চুয়াল বই মেলা” হবে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দুই জাতের ঝড় শুরু হয়ে গেল। এক জাত কয়- ‘সব (শপিং মল থেকে গির্জা অবধি) খোলা, বইমেলা দিতে এতো সংকোচ কেন? জাতিকে অজ্ঞ করে রাখার ষড়যন্ত্রের কারণে এমন সিদ্ধান্ত!’ আর এক জাত কয়- ‘বইমেলা বড় নাকি জীবন বড়? বেঁচে থাকলে অনেক বইমেলা করা যাবে।’

দুই পক্ষের কথাই গ্রহণযোগ্য! তারচেয়ে মজার কথা, দুইপক্ষই লেখক-কবি-সাংস্কৃতিক ! বাংলাদেশের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভিত্তিক বুদ্ধিজীবী(!) সমাজ সব কথাতেই দুইভাগ হয়ে যায়। এদের কামড়া- কামড়িতে আমার শুধু একটা গল্প মনে হয়- আগে গল্পই পড়েন... 

গ্রামের এক মধ্য আয়ের পরিবারের সন্তানকে পড়াতেন হুজুর। স্বামী-স্ত্রী আর এক কন্যা সন্তান নিয়ে এই পরিবার। স্ত্রী ছিলেন মহা সুন্দরী, কাজেই স্বাভাবিক ভাবে স্বামীর চিন্তার শেষ ছিলনা। কাজে গিয়েও মন বসাতে পারতেন না, হয় প্রেমে নতুবা ভয়ে( কে কখন তাঁর স্ত্রীকে হরন করে)। এইদিকে যে হুজুর তাঁর কন্যাকে পড়াতেন তার নজর চলে গেছে রূপসী স্ত্রীর দিকে। বাড়িতে রেখে আসা নিজের বউকে বারবার তার মনে পড়ে না, চোখের সামনে শুধু ভেসে উঠে পরস্ত্রীর বাসনা।

হুজুর বুকে পাথর বেঁধে প্রায়ই ছাত্রীর মাকে উদ্দেশ্য করে ছাত্রীকে বলতেন,- “তোমার মাকে বলো আমাকে মেহমানদারী করে খাওইয়াতে, এতোদিন তোমারে পড়াই, একদিনও তোমার মায়ের হাতের রান্না খাইলাম না।” অবুঝ ছাত্রী কিছুই বোঝে না, ফেলফেল করে হুজুরের মুখের দিকে চেয়ে থাকে... কিন্তু ছাত্রীয় মা সব বুঝে নেয়...তার চোখে ঠিকই ধরা পড়ে হুজুরের হাঁকডাক। মনে মনে সামান্য কামনা জাগে, শরীর কথা কয় ধীরে-ধীরে! সময়ের অপেক্ষায় থাকে দুইটি শরীর!

কয়েকদিন যেতেই হঠাৎ শহরে যাবার মত স্বামীর কাজ এসে যায়। বউকে বলে স্বামী সকাল-সকাল বেড়িয়ে পড়ে। যাবার সময় বলে যায়, রাতে না ফেরার সম্ভবনা বেশি।

  স্বামী বেড়িয়ে যাবার সাথে-সাথে কন্যাকে ডেকে মা বলে- ‘যাও হুজুর কে গিয়ে বলো, আইজ দুপুরে উনার দাওয়াত আমাদের বাড়িতে! আহারে বেচারা! বউ বাচ্চা কেউ নেই সাথে, কি খায়-না খায়...’ হুজুর শুনে মহা খুশি, আনন্দে তার নাচতে ইচ্ছা করে। 

দুপুর গড়িয়ে প্রায় বিকেল হয়ে যায় তবুও হুজুরের দেখা নাই, বারবার গৃহিণী দরজার দিকে চেয়ে দেখে... এমন সময় হুজুর এসে বারান্দায় পাতা মাদুরে দাঁত ঘোচাতে-ঘোচাতে বলে,- ‘আর বইলেন না। দুপুরে কামাল হাজী কিছুতেই নড়বার দিলো না, শেষে খাইলাম হের বাড়িতে, তাই কইতে আসলাম এখন আর খামু না... রাইতে খাওন খামু আপ্নাগোর বাসায়...’ গৃহিণীর সমস্ত শরীর কেঁপে উঠলো...বুঝতে পারলেন হুজুরের অব্যক্ত বাসনা...

গা ঝম-ঝম করা রাত, সবাই যখন ঘুমাইছে প্রায় তখন আসে হুজুর। খাওয়া-দাওয়া শেষে চা-পান খাইতে আরও রাত গভীর হয়। গৃহিণী কয় এতো রাইতে আর যাবেন কিভাবে, তারচেয়ে ঘরের মেঝেতে মাদুর বিছায়ে দেই শুয়ে পড়েন... হুজুর ভাবেন-আহারে! প্রাণের কথা কয়...গৃহিণী ভাবেন- আহারে! বউ বাচ্চা কেউ নেই সাথে কি কষ্ট বেচারার... 

নিঝুম রাত, ঘর ভর্তি অন্ধকারে দুটি শরীরে নিষিদ্ধ প্রেম(!) জেগে উঠে...সময়ের দাবিকে মেনে নিয়ে অন্ধকারেই লালসার আলোয় যখন মেতে উঠবে দুটি শরীর ঠিক তখনি ঘটে বিপত্তি দরজায় কড়া নাড়ার শব্দ আসে…ঘটনার আকস্মিকতায় হুজুর ধীর পায়ে ঘরের পাশে অন্য দরজা দিয়ে অন্যঘরে আশ্রয় নেয়, যেখানে রাখা আছে গৃহস্থের ছাগল-ভেরা! অন্যদিকে শরীরের কাপড় ঠিকঠাক করে কাঁপা-কাঁপা পায়ে দরজার কাছে গিয়ে জিজ্ঞাসা করে জানতে পারেন, স্বামী ফেরত এসেছে…একদিকে অতৃপ্ত শরীর অন্যদিকে ভয়, কোনমতে নিজেকে সামলে নিয়ে হাসি মাখা মুখে গৃহিণী জানতে চাইলেন- ‘ফিরে এলে যে বড়...!’ গৃহকর্তা কোন কথা না বলে আপনমনে হাতমুখ ধুয়ে টেবিলের উপরে রাখা খাবার খেয়ে শুয়ে পরলেন।

সামান্য সময়ের নিস্তব্ধতা শেষে রাতের আঁধার ভেদ করে ধস্তাধস্তির আওয়াজ শোনা যাচ্ছিলো, গৃহকর্তার শরীর জেগে উঠতে শুরু করলেও গৃহকর্তীর অমতের কারণে এই আওয়াজ... পাশে শুয়ে থাকা কন্যাটিও জেগে যাবে-যাবে...অবশেষে মুখ খুললেন গৃহকর্তা-‘আমার আগের অভ্যাস ভাসামু কইলাম!’ (গল্পের রেশ টেনে ধরে রাখতে জেনে রাখা ভালো গৃহকর্তা যখন কৈশোরে ছাগল চরাতে যেতেন তখন কিশোর শরীরের জৌবিক চাহিদা মেটাতেন ছাগল-ভেরার পশ্চাদ্দেশে...) ‘যা মনে চায় করো, আমার শরীর ডাকে না, মনও ডাকে না’। রাগে-ক্ষোভে-শরীরের চাহিদায় গৃহকর্তা বিছানা থেকে উঠে চলে গেলেন পাশের ঘরে (যেখানে রাখা আছে গৃহস্থের ছাগল-ভেরা)... অন্ধকারে হাতরিয়ে-হাতরিয়ে দেখতে লাগলেন মাদি (থুতিতে দাঁড়ি ওলায়া) ছাগল কোনটা...পেয়েও গেলেন...প্রচণ্ড রাগে-ক্ষোভে পাগলের মত গাদন দিয়ে, একসময় উঠে দাঁড়ালেন... কিন্তু কি আশ্চার্য! ছাগলটা আজ কোন শব্দ করলো না... গৃহকর্তা ভাবলেন- হায়রে, পোষা প্রাণীও বোঝে আমার যাতনা’। প্রকৃতপক্ষে ঘটনা এমন, গৃহকর্তাকে এই ঘরে আসতে দেখে ওখানে থাকা হুজুর ছাগল-ভেরার সাথে মিশে যেতে হাঁটু মুড়ে হামাগুড়ি দিয়ে ছিলেন, আর গৃহকর্তা মাদি ছাগল খুঁজতে গিয়ে তার দাঁড়ি হাতিয়ে ভেবেছিলেন এটাই মাদি... এবং হুজুরের  পশ্চাদ্দেশেই দিয়েছেন আচ্ছা গাদন... হুজুর শত কষ্ট পেলেন ধরা পড়ে যাবার ভয়ে মুখে হাত দিয়ে সহ্য করে গেছেন... গৃহকর্তা ঘর থেকে বেরোতেই হুজুর ঘরের বেড়া কেটে নিজেকে মুক্ত করে নিলেন...

পরদিন, সকালে আবার গৃহকর্তা অর্ধেক রেখে আসা কাজ সমাপ্ত করার উদ্দেশ্যে শহরের রওনা হতেই গৃহকর্তী তার কন্যাকে পাঠালেন হুজুরকে ডাকাবার জন্য-‘ হুজুরকে গিয়ে বল, এক্ষুনি যেন আসে...’ 

পুকুরপারে দাঁত মাজছিলেন হুজুর। ছাত্রীর কাছে সব শুনে, পাছার কাপড় তুলে, পাছায় হাত চাপড়াতে-চাপড়াতে বললেন-

“ক্যান, এইটা কি কাঠের, নাকি ষ্টীলের? ব্যাথা পাওন যায় না নাকি?’’

গৃহকর্তীর আহ্বান শুনে হুজুর ভেবেছিলেন, আবার আমারে ডেকে নিয়ে গিয়ে স্বামীকে দিয়ে আমার...


গল্পের এখানেই শেষ হতে পারত কিন্তু, নাহ! এমন গল্প আমাদের সময়েও চলমান... বাংলা একাডেমিকে আমার হুজুরের ভুমিকায় মনে হয়, যে নিজ শরীরের চাহিদা মেটাতে গিয়ে কারে যে কি করে তার ঠিক নাই, কিন্তু শেষে দেখা যায় নিজের পাছা মারা দিতে হয়... আর আমাদের লেখক-কবি-সংস্কৃতিসেবীরা দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে কেউ নিয়েছে গৃহকর্তার ভূমিকা, মাইরা মজা পাচ্ছে...আর একদল গৃহকর্তীর ভূমিকায়, নিজ শরীরের জ্বালায় কি করবে বুঝে না উঠে শুধুই পাড়া কাঁপাচ্ছে...

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

4 মন্তব্যসমূহ

  1. রাহান্নুমা জান্নাতী২৫ জানুয়ারী, ২০২১ এ ১০:২৬ AM

    ওয়াও! এইটা কি ল্যাখছেন ভাই? মাথা খারাপ হইয়া গেল। এই লাইনটা তো তুমুল, হাসতে হাসতে গড়াগড়ি দিচ্ছি "ক্যান, এইটা কি কাঠের, নাকি ষ্টীলের? ব্যাথা পাওন যায় না নাকি?"

    উত্তরমুছুন
  2. ফাটাফাটি লেখা, মইরা জামু

    উত্তরমুছুন
  3. এইটা ভাল লাগছে, ধন্যবাদ মাইকেল

    উত্তরমুছুন
  4. মিজান মোল্লা১ মার্চ, ২০২১ এ ৮:৫৪ AM

    খুব মিস্টি গল্প। ভালো লাগলো কবি। দোয়া নিবেন।

    উত্তরমুছুন

অস্বাভাবিক মন্তব্যের জন্য সম্পাদক দায়ী নয়।